• ২০২৫ অগাস্ট ১০, রবিবার, ১৪৩২ শ্রাবণ ২৫
  • সর্বশেষ আপডেট : ১০:০৮ অপরাহ্ন
English
পরিচালনাপর্ষদ
আমাদের সাথে থাকুন আপনি ও ... www.timebanglanews.com

নরসিংদীতে ভূমি অধিগ্রহণে ঘুষ বাণিজ্য, ক্ষতিগ্রস্তদের আহাজারি ন্যায় বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মে

  • প্রকাশিত ১২:০৮ পূর্বাহ্ন রবিবার, অগাস্ট ১০, ২০২৫
নরসিংদীতে ভূমি অধিগ্রহণে ঘুষ বাণিজ্য, ক্ষতিগ্রস্তদের আহাজারি  ন্যায় বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মে
Time Bangla news
আখতারুজ্জামান বাবু

নরসিংদীতে ভূমি অধিগ্রহণে ঘুষ বাণিজ্য, ক্ষতিগ্রস্তদের আহাজারি  ন্যায় বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মে


ঢাকা-সলিটে মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নতকরণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ ঘিরে নরসিংদীতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালালদের সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন জমি ও বিভিন্ন স্থাপনার মালকিরা। অভিযোগ মতে ক্ষতিপূরণের টাকা পেতে ১০ থকেে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ঘুষ দিতে বাধ্য করা হচ্ছে তাদের। ঘুষ না দিলে জমির ন্যায্য মূল্য তো মিলছেই না, উল্টো হয়রানির শিকার হয়ে সর্বস্বান্ত হওয়ার পথে বসেছেন বহু মানুষ। আজ সোমবার সকালে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সাথে এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে এসব কথা বলনে নরসিংদী স্বনামধন্য অন্নপূর্ন্না অয়েল মিল এর মালিক সুধীর চন্দ্র সাহা।

সংবাদ সম্মলেনে অভিযোগ করে আরো বলনে, বহুল প্রত্যাশিত ঢাকা-সিলেট ছয় লেন প্রকল্পের আওতায় নরসিংদীর ৫২ কিলোমিটার অংশে ১৮২ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু সরকারের এই উন্নয়ন প্রকল্পই স্থানীয় বহু মানুষের জন্য অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে এখন। জমি অধিগ্রহণ শুরু থেকেই একটি সংঘবদ্ধ চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে এই চক্রের সদস্যরা অধিগ্রহণকৃত জমি ও স্থাপনার তালিকা তৈয়ারী সময় উৎকোচ দাবি করে যারা ঘুষ দিতে রাজি হন, তাদের জমির শ্রেনীর পরিবর্তন করে (যেমন, আবাসিক বা বাণিজ্যিক জমিকে কৃষি দেখানো) বা স্থাপনার অবমূল্যায়ন করে কম ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করা হয় বলে জানান তিনি।

এই দুর্নীতির শিকার হয়ে পথে বসার উপক্রম হয়ে নরসিংদীর সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান ‘অন্নপূর্ন্না অয়েল মিল’ এর মালিক সুধীর চন্দ্র সাহার। বাঘহাটা মৌজায় ভাড়া করা জমিতে নিজের অর্থায়নে এই কল কারখানাটি গড়ে তুলছিলেন তিনি কারখানার স্থাপনাটি অধিগ্রহণের আওতায় পড়লে ভূমি অধিগ্রহণ শাখার র্কমর্কতারা তার কাছে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করেন বলে তিনি অভিযোগ করেন। তিনি ঘুষ দিতে অস্বীকার করায়, তার কারখানার স্থাপনাটি এলাকার গিয়াস উদ্দিন গাজী গং ও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রভাবশালী নেতা এবং ২৪ জুলাই আন্দোলনে ছাত্র হত্যার সাথে জড়তি শীলমান্দী এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলাম সরকারের পুত্র মোমেন সরকার এর নামে অবৈধভাবে লিপিবিদ্ধ করে দেওয়া হয়। এর ফলে কারখানার ক্ষতিপূরণের অর্থ আটকে গেছে যা মালিক ও শ্রমিকদের জীবনে স্থবিরতা নেমে আসে এই কারখানাটির ৯০ ভাগ জমি অধিগ্রহনের আওতায়

সর্বশেষ