• ২০২৫ অগাস্ট ০৩, রবিবার, ১৪৩২ শ্রাবণ ১৯
  • সর্বশেষ আপডেট : ১১:০৮ অপরাহ্ন
English
পরিচালনাপর্ষদ
আমাদের সাথে থাকুন আপনি ও ... www.timebanglanews.com

কাপাসিয়ার টোকে মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাতদের আতঙ্ক টোকনয়ন বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই রফিক

  • প্রকাশিত ১১:০৮ অপরাহ্ন রবিবার, অগাস্ট ০৩, ২০২৫
কাপাসিয়ার টোকে মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাতদের আতঙ্ক টোকনয়ন বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই রফিক
time bangla news
মোঃমোজাম্মেল হোসেন গাজীপুর প্রতিনিধি



উপজেলার টোক ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় মাদক ব্যবসা ছড়িয়ে পড়েছে। গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর সৃষ্ট অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সুযোগে মাদক ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়।এতে অভিভাবকসহ সচেতন মহল উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। পরে ডাকাত ও মাদক প্রতিরোধে তৎপরতা বৃদ্ধি করে পুলিশ।
টোক পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম ইতিমধ্যে অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত গ্রেফতার করেছেন ,৩০ টি মাদক  মামলা হয়েছে কাপাসিয়ায়, তদন্ত কেন্দ্র টি  থানা থেকে ২০ কিলোমিটার দুরে সীমান্তবর্তী একদিকে গফরগাঁও ময়মনসিংহ, পাকুন্দিয়া  কিশোরগঞ্জ ও অন্যদিকে মনোহরদী নরসিংদী ৩ দিকের মাজে হওয়ায় অপরাধচক্র বেশি,  দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন , এতে মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাতের দৌরাত্ম্য কমতে শুরু করেছে।এর মধ্যে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১৪ জুন বড়দিয়া এলাকা থেকে পাঁচ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় জব্দ করা হয় ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১৮০ গ্রাম গাঁজা।গ্রেফতারকৃতরা হলেন বড়দিয়া এলাকার মৃত মোতালিবের মেয়ে রহিমা, সালোয়াটেকি এলাকার হাবিব উল্লাহর ছেলে আবির হোসেন, বীর উজলী এলাকার আবদুল জব্বারের ছেলে আশিক, কপালেশ্বর এলাকার আলমের ছেলে শাওন ও নাজিম উদ্দিনের ছেলে ফাহাদ।পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিক্রি করে আসছিল।গত ২০ জুন বীর উজলী এলাকা থেকে মাদক ব্যবসায়ী হাবিজ উদ্দিন ওরফে হাবি ও শ্রাবণকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় জব্দ করা হয় ১৫ পিস ইয়াবা। পরে মাদক আইনে মামলা দিয়ে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।এসআই রফিকুল ইসলাম জানান, তিনি মাদক প্রতিরোধে জোরালো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। থানার অফিসার ইনচার্জও তাকে সহযোগিতা করছেন। প্রতিবাদী জনতা এগিয়ে আসলে অনেক সহায়ক হবে।

সর্বশেষ